সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগের ফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি হবে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব এবং প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাব। এ দুই দলকে ফাইনালে তুলতে ব্যাটে-বলে অবদান রেখেছেন জিয়াউর রহমান, সালাউদ্দিন শাকিল, শহীদুল ইসলাম, ফরহাদ রেজা, সাঈফ হাসানরা।
এছাড়াও টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল পর্যন্ত ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছেন রুবেল মিয়া, শুভাগত হোম, আফিফ হোসেন, সোহরাওয়ার্দী শুভ, সাজ্জাদ হোসেনরা। ফাইনালের ডামাডোলের মাঝে চলুন ঘুরে আসা যাক দেশের ক্রিকেটে আয়োজিত প্রথম টি-টোয়েন্টি লিগ থেকে।
যেখানে উদীয়মান তারকা হিসেবে সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। আলো ছড়িয়েছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল, মাশরাফি বিন মর্তুজা, আফতাব আহমেদরাও। দেখে নেয়া যাক ২০০৬ সালে হওয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি লিগের সেরা পারফরমারদের তালিকা:
টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকা
১. জুনায়েদ সিদ্দিকী (মোহামেডান): ৭ ম্যাচে ১৯৩ রান, সর্বোচ্চ ১৩৪
২. ইমতিয়াজ তান্না (মোহামেডান): ৭ ম্যাচে ২৪৫ রান, সর্বোচ্চ ৮২
৩. আফতাব আহমেদ (মোহামেডান): ৭ ম্যাচে ২২১, সর্বোচ্চ ৬৬
৪. মেহরাব জুনিয়র (ওল্ড ডিওএইচএস): ৭ ম্যাচে ১৭৮ রান
৫. নাসিরউদ্দীন ফারুক (ভিক্টোরিয়া): ৬ ম্যাচে ১৬৯ রান
৬. হাসানুজ্জামান রোজেল (ভিক্টোরিয়া): ৬ ম্যাচে ১৬৮ রান
৭. নাদিফ চৌধুরী (ওল্ড ডিওএইচএস): ৭ ম্যাচে ১৬৮ রান
৮. মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (ভিক্টোরিয়া): ৬ ম্যাচে ১৬০ রান
৯. তামিম ইকবাল (ওল্ড ডিওএইচএস): ৭ ম্যাচে ১৩৯ রান
১০. মোহাম্মদ আশরাফুল (সোনারগাঁ ক্রিকেটার্স): ৫ ম্যাচে ১৩৯ রান
টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকা
১. মোহাম্মদ শরীফ (সোনারগাঁ ক্রিকেটার্স): ৫ ম্যাচে ১৩ উইকেট, সেরা বোলিং ১৬ রানে ৩ উইকেট
২. মাশরাফি বিন মর্তুজা (আবাহনী): ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট, সেরা বোলিং ৫ রানে ৫ উইকেট
৩. সৈয়দ শাহনেওয়াজ কবির শুভ্র (ভিক্টোরিয়া): ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট
৪. শাহাদাত হোসেন রাজিব (ওল্ড ডিওএইচএস): ৬ ম্যাচে ১০ উইকেট
৫. আব্দুর রাজ্জাক (ওল্ড ডিওএইচএস): ৭ ম্যাচে ১০ উইকেট, সেরা বোলিং ১২ রানে ৪ উইকেট
৬. তাপস বৈশ্য (মোহামেডান): ৭ ম্যাচে ৯ উইকেট, সেরা বোলিং ২৯ রানে ৫ উইকেট
৭. মোহাম্মদ রফিক (সোনারগাঁ ক্রিকেটার্স): ৫ ম্যাচে ৮ উইকেট
৮. শাহজাদা (আবাহনী): ৬ ম্যাচে ৮ উইকেট
৯. আরাফাত সানি (মোহামেডান): ৭ ম্যাচে ৮ উইকেট
১০. খালেদ মাহমুদ সুজন (ওল্ড ডিওএইচএস): ৭ ম্যাচে ৭ উইকেট